দূষণ, মাদকাসক্তি এবং খাদ্যে রাসায়নিকের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার প্রধান কারণ, যার কারণে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা বেড়েছে।
ক্যান্সার নিরাময় এবং প্রতিরোধের জন্য, প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন, যা ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণগুলির সাথে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।
জীবনধারা পরিবর্তন :
ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে, আপনাকে অবশ্যই আপনার ওজন ঠিক রাখতে হবে। এ ছাড়া প্রতিদিন অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম বা হাঁটা প্রয়োজন। মিষ্টি এড়িয়ে চলুন। খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি, ফলমূল এবং গোটা শস্য অন্তর্ভুক্ত করুন। এছাড়াও নেশার দ্রব্য থেকে দূরে থাকুন এবং খাবারে লবণের পরিমাণ কমিয়ে দিন।
হলুদ :
গবেষণায় বলা হয়েছে, হলুদে উপস্থিত কারকিউমিন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কার্যকর। হলুদে টিউমার বিরোধী গুণ রয়েছে। ক্যান্সার রোগীদের সুরক্ষায় হলুদ উপকারী।
আপেল :
কিছু গবেষণা অনুসারে, আপেলে উপস্থিত পলিফেনল-এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-ক্যান্সার এবং অ্যান্টি-টিউমার বৈশিষ্ট্য। আপেল খাওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হল পুরো জৈব আপেল খাওয়া।
সবুজ শাকসবজি :
সবুজ শাক-সবজি, যেমন ব্ল্যাকবেরি, ব্রকলি এবং ফুলকপিতে প্রচুর খনিজ রয়েছে।এতে ভিটামিন এবং অ্যান্টি-ক্যান্সার যৌগ রয়েছে যা ক্যান্সার এবং টিউমারের বৃদ্ধিকে বাধা দেয়।
গাজর :
গাজরে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন থাকে, যা বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ ও নিরাময় করতে সাহায্য করে।
আখরোট :
আখরোট খেলে অনেক ধরনের ক্যান্সার এড়ানো যায়। বাদামের মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধী গুণ রয়েছে।
বি.দ্র: এখানে দেওয়া তথ্য ঘরোয়া প্রতিকার এবং সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে। এটি গ্রহণ করার আগে দয়া করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। প্রেসকার্ড-নিউজ এটি নিশ্চিত করে না।
No comments:
Post a Comment